বৃক্ষরােপণ রচনা হলো একটা গুরুত্বপূর্ণ রচনা। এটি একটি খুব সংক্ষিপ্ত এবং সহজ অনুচ্ছেদ রচনা। আমি মনে করি আপনি এটা আপনার জন্য পছন্দ করবেন। এই অনুচ্ছেদ রচনা মাত্র কিছু শব্দের। সমস্ত শ্রেণীর ছাত্র ও ছাত্রীরা এটি পড়তে এবং মনে রাখতে পারবে।
উক্ত রচনা পড়ে তোমরা অনেক কিছু শিখতে পারবে। তাই বৃক্ষরােপণ অনুচ্ছেদ রচনা সম্পৃর্ণ পড়ার চেষ্টা করবে।
বৃক্ষরােপণ রচনা
প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষা করতে ও বেচে থাকার তাগিদে বৃক্ষরােপণ করার কোনাে বিকল্প নেই। অথচ আমরা বৃক্ষরােপণের পরিবর্তে নির্বিচারে বৃক্ষ কেটে ধ্বংস করছি প্রাকৃতিক বন। ফলে আমাদের দেশের পরিবেশও আজ হুমকির সম্মুখীন। এই সংকট থেকে রক্ষা পেতে হলে অধিকহারে বৃক্ষরােপণ করতে হবে। গ্রামে-গঞ্জে, শহরে-বন্দরে সর্বত্র চালাতে হবে বৃক্ষরােপণ অভিযান। একটি দেশে শতকরা ২৫ ভাগ বনাঞ্চল থাকা আবশ্যক হলে পরিসংখ্যান অনুযায়ী বাংলাদেশে বনায়নের শতকরা হার মাত্র ১২ ভাগ। ফলে বনায়ন না হলে মানুষের জীবন হুমকির সম্মুখীন হবে।
কেননা যে হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, কলকারখানা বাড়ছে তাতে গ্রিনহাউজ ইফেক্ট সৃষ্টি হচ্ছে। আর এ কারণেই আমাদের দেশে বন্যা, খরা, জলােচ্ছাসের মাত্রা বেড়েই চলেছে। ভূমিকম্প, ভূমিধসের মতাে ঘটনাও। ঘটে চলেছে। পরিবেশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, এভাবে চলতে থাকলে। উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে ভূপৃষ্ঠে পানির উচ্চতা বেড়ে যাবে, আর এতে তলিয়ে । যাবে সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকাগুলাে। এ ভয়াবহ বিপদের হাত থেকে। পৃথিবীকে রক্ষা করতে হলে পর্যাপ্ত বৃক্ষরােপণ করা উচিত। কেননা একমত। বৃক্ষরােপণের ফলেই প্রকৃতিতে বিদ্যমান কার্বন ডাই-অক্সাইড গলে। পরিমাণ কমিয়ে আনা সম্ভব। তাই সবাইকে বৃক্ষরোপণের প্রয়োজন। সম্পর্কে অবহিত করার লক্ষ্যে বৃক্ষরােপণ অভিযান কর্মস অব রাখা জরুরি।(বৃক্ষরােপণ রচনা)
বৃক্ষের প্রয়োজনীয়তা
অনুচ্ছেদ রচনা:
Post a Comment