অণুসমূহ স্থান পরিবর্তন করতে পারে বলে তরল পদার্থের কোন নির্দিষ্ট আকার নেই।


পদার্থবিজ্ঞান (Physics) বিষয়ের প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন-১. তড়িৎ বিভব বা ইলেকট্রিক পটেনশিয়াল কাকে বলে?
উত্তর :
 অসীম দূরত্ব থেকে প্রতি একক ধনাত্মক আধানকে তড়িৎ ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে আনতে যে পরিমাণ কাজ সম্পন্ন হয় তাকে ঐ বিন্দুর তড়িৎ বিভব বা ইলেকট্রিক পটেনশিয়াল বলে।

প্রশ্ন-২. দূরত্ব কাকে বলে?
উত্তর :
 কোন গতিশীল বস্তুর পারিপার্শ্বিকের সাপেক্ষে যে অবস্থানের পরিবর্তন হয় তাকে দূরত্ব বলে।

প্রশ্ন-৩. দূরত্ব কোন ধরনের রাশি?
উত্তর :
 দূরত্ব একটি স্কেলার রাশি।

প্রশ্ন-৪. দূরত্বের একক কি?
উত্তর :
 দূরত্বের একক মিটার (m)।

প্রশ্ন-৫. পরিবাহীর রোধ কোন কোন বিষয়ের উপর নির্ভর করে?
উত্তর :
 কোনো পরিবাহীর রোধ নিচের  বিষয়ের উপর নির্ভর করে।

  • পরিবাহীর দৈর্ঘ্য,
  • পরিবাহীর প্রস্থচ্ছেদের ক্ষেত্রফল,
  • পরিবাহীর উপাদান এবং
  • পরিবাহীর তাপমাত্রা।


প্রশ্ন-৬. তুল্য রোধ কাকে বলে?
উত্তর :
 রোধের কোনো সন্নিবেশে রোধগুলোর পরিবর্তে সমমানের যে একটিমাত্র রোধ ব্যবহার করলে বর্তনীর তড়িৎ প্রবাহ ও বিভব পার্থক্যের কোনো পরিবর্তন হয় না সেই রোধকে ঐ সন্নিবেশের তুল্য রোধ বলে।

প্রশ্ন-৭. সমান ভেক্টর বলতে কী বোঝায়?
উত্তর :
 একই দিকে ক্রিয়ারত একাধিক সমজাতীয় ভেক্টরের মান সমান হলে তাদেরকে সম ভেক্টর বা সমান ভেক্টর বলে। পাদবিন্দু বা আদিবিন্দু যেখানেই হোক না কেন ভেক্টরগুলো পরস্পরের সমান্তরাল এবং মান সমান।

প্রশ্ন-৮. অভিকর্ষ বল কোন ধরনের বল?

উত্তরঃ অভিকর্ষ বল সংরক্ষণশীল বল।


প্রশ্ন-৯. কার্শফের দ্বিতীয় সূত্র কি?

উত্তর : কার্শফের দ্বিতীয় সূত্র হলো– কোনো বদ্ধ বর্তনীর বিভিন্ন উপাদানগুলোর রোধ এবং এদের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রবাহের গুণফলগুলোর বীজগাণিতিক যোগফল ঐ বদ্ধ বর্তনীতে অন্তর্ভুক্ত মোট তড়িচ্চালক বলের সমান।


প্রশ্ন-১০. ইলেকট্রোপ্লেটিং কেন করা হয়?
উত্তর :
 ইলেকট্রোপ্লেটিং হচ্ছে মরিচা রোধক প্রলেপ। এটির ব্যবহারে লোহার স্থায়িত্ব বেড়ে যায়। কোনো ধাতুর উপর ইলেকট্রোপ্লেটিং করলে তা মসৃণ হয়। আবার ইলেকট্রোপ্লেটিং এর ফলে অলংকারের ঔজ্জ্বল্য বাড়ে। তাই ইলেকট্রোপ্লেটিং করা হয়।

Post a Comment

Previous Post Next Post