অধিক উৎপাদনের জন্য প্রাকৃতিক খাদ্য যোগানের পাশাপাশি পুকুরের বাইরে থেকে মাছকে যে খাবার সরবরাহ করা হয় তাকে মাছের সম্পূরক খাদ্য বলে। জীবনধারণ, শরীর গঠন ও বৃদ্ধির জন্য মাছ জলজ পরিবেশ থেকে খাদ্য গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু প্রাকৃতিক খাদ্যে পরিপূর্ণ পুষ্টি সাধন হয় না। তাই প্রাকৃতিক খাদ্যের পাশাপাশি সম্পূরক খাদ্য হিসেবে চাউলের কুঁড়া, গমের ভুসি, সরিষার খৈল ইত্যাদি প্রয়োগ করা হয়।


রাজপুঁটি চাষের সুবিধা লেখো।

রাজপুঁটি মাছ অধিক উৎপাদনশীল। যে কোনো মৌসুমি/বাৎসরিক পুকুর, ডোবা বা পতিত জলাশয়ে এর চাষ করা যায়।

অপেক্ষাকৃত বিরূপ পরিবেশ, বিশেষ করে খোলা পানিতে চাষ করা যায়। চাষ ব্যস্থাপনা সহজ ও খরচ কম হয়। কার্প জাতীয় মাছের সাথে মিশ্র চাষ করা যায়। এ মাছ ৪-৬ মাসের মধ্যে বিক্রয়যোগ্য হয়। খেতে সুস্বাদু বলে বাজারমূল্যও বেশি।

Post a Comment

Previous Post Next Post